কবিতা, গল্প, গদ্য Options

এ এইচ এম নোমান চৌধুরী (এ্যানী) দোটানায়…

↑ "প্রথম আন্তর্জাতিক হাইকু কবি সম্মেলন এবং 'অনুভূতির কথায়' কৃষ্টিগত সাময়িকীর আত্মপ্রকাশ"। সাপ্তাহিক নতুন গতি। ৭–১৩ অক্টোবর ২০১৯। পৃষ্ঠা ১৩।  ↑ "বিশ্ব কবিতা দিবসে প্রথম পরমাণু কবিতা সম্মেলন, ১০৪ জনের একক গ্রন্থ প্রকাশ"। দৈনিক স্টেটসম্যান। ২৩ মার্চ ২০২১। পৃষ্ঠা ৬। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০২১। 

অবয়ব অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন প্রবেশ করুন নিজস্ব সরঞ্জামসমূহ অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন

চলনবিলের ওই পুরোনো বটগাছের সাথে একবার বিয়ে হয়েছিল আমাদের শ্রাবন্তীর।

নীলাঞ্জন মুখোপাধ্যায় নবকুমার বসু নীলাঞ্জন চট্টোপাধ্যায় নীলাঞ্জন হাজরা নন্দদুলাল আচার্য নান্নু মাহবুব নারায়ণ কর্মকার নির্মলচন্দ্র সুকুল নির্মলচন্দ্র গঙ্গোপাধ্যায় নীলাদ্রিশেখর সরকার নুরুল ইসলাম বাবুল নীলকণ্ঠ ঘোষাল ননী ভৌমিক নির্মল কুমার বিশ্বাস নির্মলেন্দু দাস নির্মল হালদার নাসিম-এ-আলম নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায় নিবেদিতা আচার্য নলিনীরঞ্জন পণ্ডিত নির্মল ধর নির্মাল্যনারায়ণ চক্রবর্তী নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ী নবারুণ ভট্টাচার্য নরেন্দ্রনাথ মিত্র প

লাল মরিচের গালিচা বিছানো আবাহন! পৌঁছে দিলো শান বাঁধানো পুকুর

জাতিসংঘ উঠিল নিলামে, কিনিল বাণিজ্য লক্ষ্মী। শয়তান ভীষণমুগ্ধ।

উইকিউক্তিতে কবিতা সম্পর্কিত উক্তির সংকলন রয়েছে।

এটি কবির কুঠিবাড়ি ভ্রমণের একটি অভিজ্ঞতা নিয়ে লেখা কবিতা। লালনের ডেরা হতে নৌকা করে শিলাইদহ ঘাটে নেমে কুঠিবাড়ি যাবার যে পথ এবং কুঠিবাড়িতে রবীন্দ্রনাথকে খুঁজে বেড়ানো ইত্যাদি কবিতার বিষয়। সহজ সাবলীলভাবে গদ্য কথনে কবিতাটি লেখা হলো। শেষের লাইনে এসে কবির মনের একটি গোপন আকাক্সক্ষার কথা বলে দিলেন নিমেষে। রবীন্দ্রনাথকে অতিক্রমের অর্থাৎ তার কবিত্বকে অতিক্রমের এক গোপন ইচ্ছা কবির ব্যর্থ হয়েছে বলে স্বীকার করে নেন।

১৮৪৯ সালে বঙ্কিমচন্দ্র পুনরায় কাঁটালপাড়ায় ফিরে আসেন। এইসময় কাঁটালপাড়ার শ্রীরাম ন্যায়বাগীশের কাছে বঙ্কিম বাংলা ও সংস্কৃতের পাঠ নেন। বঙ্কিমচন্দ্র খুব ভালো আবৃত্তিকারও ছিলেন। সংবাদ প্রভাকর ও সংবাদ সাধুরঞ্জন নামক সংবাদপত্রে প্রকাশিত বহু কবিতা তিনি এই বয়সেই কণ্ঠস্থ করে ফেলেন। ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর বিরচিত বিদ্যাসুন্দর কাব্য থেকে বিদ্যার রূপবর্ণন ও জয়দেব প্রণীত গীতগোবিন্দম্ কাব্য থেকে ধীরে সমীরে যমুনাতীরে কবিতাদুটি তিনি প্রায়শই আবৃত্তি করতেন। এছাড়াও পণ্ডিত হলধর তর্কচূড়ামণির কাছে এই সময় তিনি মহাভারত শ্রবণ করতেন। হলধরই তাঁকে শিক্ষা দেন - “শ্রীকৃষ্ণ আদর্শ পুরুষ ও আদর্শ চরিত্র”। এই শিক্ষা তাঁর পরবর্তী জীবনে রচিত নানা রচনাতে প্রতিফলিত হয়েছিল।

কিংবা কিছু না বলে আমার বুকে মাথা রেখে দেখবে কালপুরুষ

দৈনিক ইনকিলাব

কবিতা কেবল ভাষাসর্বস্ব কঙ্কালমাত্র নয়। অনেকটা আপন অস্তিত্বকে খুঁড়ে তুলে আবিস্কার করে নেবার মতো এক মনোভাষা, মানগঠন, রুচিগঠন ও বাচনসৌন্দর্য সৃজন। শৈলীদক্ষতা ও গুনাবলি নতুন এবং সপ্রাণ। নতুন ধারার কবি অজ্ঞাত ফলের কাঁদি কাঁধে নিয়ে নুয়ে পড়ে। বস্তু ও বর্তমান লয়ে কবির খেলা প্রেম, দ্রোহ, দুঃখ, বেদনা, website সুখবোধ, বিরহ এবং অভিমান। ধর্ম-অধর্ম এবং উৎসব ও অভিসার ফুটিয়ে তুলতে পারা যায় কবিতায়। কবি ফাহিম ফিরোজ এর ভাতঘুম নতুন ধারার প্রথম সোপান, অনবদ্য।পুরাতত্ত্ব, দর্শন, ঐতিহ্য আর বাংলা জাতির শেকড় তথা লোকজ ভাষার মিশেলে প্রাচুর্যময় এক শতাব্দীর বাঁক। কোথাও কোনো ঘাটতি নেই, বৈজ্ঞানিকভাবে পরীক্ষিত এই নতুন ধারার ইস্তেহার। আগামী একশ বছর সাহিত্যে টিকে থাকার মতে মহত্ত্বময়। বাংলা সাহিত্য জগত এখন লেজুড়বৃত্তির লেবাসে আটকা। ফলে অভাগা এই জাতির সাংস্কৃতিক মুক্তি রাজনৈতিক গ্যাঁড়াকলে পদদলিত হচ্ছে প্রতিনিয়ত। পরিবর্তনের স্বতঃস্ফূর্ততাকে যারা স্বীকার না করে নির্দিষ্ট তথা আধুনিক ছকের বা গন্ডির মধ্যে কবিতা লিখে তারা ধ্বংস হয়ে যাবে, হারিয়ে যাবে কালের অতল গর্ভে। নতুন ধারা দিছে তাই আধুনিকের মুখে ছাই!

কবিতার এমন চিত্রকার্য যা দেখার চেয়ে বেশি অনুভূত হয়।- লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *